অনলাইন ডেস্ক নিউজ ::
নির্বাচনে অংশগ্রহণের বিষয়ে ইসিকে সিদ্ধান্ত জানাল জাতীয় পার্টি
দেশে বাড়তি দামেও, চাহিদা মতো গ্যাস পাচ্ছে না পোশাক ও বস্ত্র খাত। সংকটের সমাধান না হলে আগামী মাস থেকে নতুন মজুরি বাস্তবায়ন কঠিন হবে। অনিশ্চয়তায় পড়বে রপ্তানি লক্ষ্যমাত্রা পুরণও। এমনটাই বলছেন যে, উদ্যোক্তা এবং ব্যবসায়ীরা।
দেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা চরমে। এরই মধ্যে উত্তাপ পোশাক খাতেও। সেখানে শ্রমিক অসন্তোষের রেশ এখনো কাটেনি। অস্বস্তিকর বাস্তবতার মধ্যেই নতুন এ সঙ্কট, গ্যাসের। শিল্প খাতে সরকার সবশেষ গ্যাসের দাম ১৭৯ শতাংশ বাড়ালেও, সেই বাড়তি দামেও মিলছে না চাহিদা অনুযায়ী গ্যাস । বিকল্প হিসেবে ডিজেল দিয়ে কারখানা চালুর চেষ্টা মালিকদের ।
তবে ব্যবসায়ীরা বলছেন যে, দিনে তাদের গ্যাসের চাহিদা, ৩৮০ কোটি ঘনফুট । তবে ৩০০ কোটি ঘনফুট সরবরাহ পেলেই চালিয়ে নেয়া যায়। কিন্তু এখন এটিও নেমে এসেছে ২৫০ কোটি ঘনফুটে। তাই কারখানা চালানো যাচ্ছে না পুরোদমে। এর ওপর নতুন মজুরি বাস্তবায়ন শুরু হবে ডিসেম্বর থেকে। এ নিয়ে শংকিত দেশের পোশাক মালিকরা।
এবিষয়ে উদ্যোক্তারা বলছেন যে, এভাবে চললে সংকটে পড়বে রপ্তানির লক্ষ্যমাত্রা। অন্যদিকে বাড়বে আমদানি নির্ভরতা। দেশে ডলার সংকট বাড়াবে।