মৌলভীবাজার জেলা প্রতিনিধি::
ইসরায়েলি সেনারা সামরিক যান রেখে পালিয়েছে
মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ধলাই নদীর বালুমহাল ইজারাদারকে নদী থেকে বালু উত্তোলনে বাধা দেওয়ার অভিযোগ পাওয়া গেছে।
আজ মঙ্গলবার (২৪শে অক্টোবর) বালুমহাল ইজারাদার’রা এম নাজমুল হাসান এর বিরুদ্ধে নিন্দা ও তীব্র প্রতিবাদ জানান।
তারা উল্লেখ করেন যে, এম নাজমুল হাসান গণমাধ্যমের সাথে তার কোন সংশ্লিষ্ট না হলেও সে নিজের ফেইসবুকে মনগড়া তথ্য প্রচার করে বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও বালু ইজারাদার জনাব, আবুল বশর জিল্লু সাহেব (সভাপতি শহিদ নগর বাজার ব্যবসায়ী সমিতি ) এর ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করছে । এই অপপ্রচারের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন বালু ব্যবসায়ি ও বাজার ব্যবসায়ীরা। তার পরিচালিত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম (ফেইসবুক) এ ঘটনায় তিনি কমলগঞ্জ থানা একটি সাধারণ ডাইরি (জিডি) করেছেন।
নিম্নে জিডির কপির ছবি দেওয়া হলো।
বালু ব্যবসায়ীরা সাংবাদিকদেরকে আরও জানান যে, কমলগঞ্জ উপজেলার ধলাই নদী চলতি বছরে জেলা প্রশাসক কর্তৃক ইজারা প্রদান করা হয় মেসার্স হোসনে আরা এন্টারপ্রাইজকে, এর প্রোপাইটার আবুল বশর জিল্লুল। তিনি সর্বোচ্চ দর পত্রের মাধ্যমে ইজারা গ্রহণ করেন উপজেলার চৈত্রঘাট, ধরমপুর ও কুমড়াকাপন আলেপুর।
ধরমপুর মৌজার এস দাগ ৩৯৯৬ জায়গার পাশে বাড়ির এম নাজমুল হাসান এর হওয়ায় বালু উত্তলনের সাথে এম নাজমুল হাসন, তার চাচা সামসুদ মিয়া ও তার আত্মীয় স্বজনরা দীর্ঘ দিন ধরে বালু উত্তোলনের সাথে জড়িত রয়েছেন। সম্প্রতি তার বাড়ি ভেঙ্গে যাচ্ছে বলে বিভিন্ন উপায়ে বালু উত্তোলনে কাজে নিয়োজিত আব্দুল হামিদের সাথে মিলে এম নাজমুল হাসান প্রথমে ১০ বিশ হাজার, পরে ২০ হাজার টাকার বিনিময়ে তার নিজের সম্মতিতে বালু উত্তোলনের মিশিন বসায়।
কিন্তু তাদের পরিবারের মধ্যে বালু উত্তোলনের টাকার ভাগ বাটোয়ারা নিয়ে নিজেদের পরিবারের মাঝে ঝগড়া শুরু হয়। পরে পুনরায় সে এম নাজমুল হাসান হামিদের কাছে ২ লক্ষ্য টাকা চাইলে ইজারাদার টাকা দিতে অপারকতা জানালে। এম নাজমুল হাসান ইজারাদারের বিরুদ্ধে বিভিন্ন মিথ্যা তথ্য নিজের ফেইসবুকে সংবাদ আকারে প্রকাশ করেন।
এ বিষয়ে বালু মাহলের ইজারাদার শহীদনগর বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সভাপতি আবুল বশর জিল্লুল বলেন যে, আমার বিরুদ্ধে যত অভিযোগ করেছে এম নাজমুল হাসান ও তার পরিবার সব কয়টি অভিযোগ ছিলো মিথ্যা ও বানোয়াট।
আমরা সরকারের সকল আইন মেনে বালু উত্তোলন করছি। নাজমুলকে সমন্বয় করে আমাদের ম্যানাজার আব্দুল হামিদ বালু উত্তলন করছে তিনি আরো বলেনয, আমাদের বালু উত্তোলন করতে আশে-পাশের কোন বাড়ি ঘরের বা মানুষের কোন ক্ষতি হচ্ছেন না এবং আমরা বড় কোন ড্রেজার মেশিন দিয়ে বালু উত্তোলন করছিনা। সে কিছু ঘটনাকে কেন্দ্র করে তারা আমার কাছে দুই লক্ষ্য টাকা দাবি করে। টাকা না দেওয়ায় আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অপপ্রচার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে চালাচ্ছে এতে আমার মানহানি হচ্ছে। আমি এ বিষয়ে আমি থানা জিডি করেছি।