1. mumin.2780@gmail.com : admin : Muminul Islam
  2. Amenulislam41@gmail.com : Amenul :
  3. smking63568@gmail.com : S.M Alamgir Hossain : S.M Alamgir Hossain
খুলনায় নিত্যপন্য সরকার নির্ধারিত মূল্যেয় বিক্রি হচ্ছে না - আলোরদেশ২৪

খুলনায় নিত্যপন্য সরকার নির্ধারিত মূল্যেয় বিক্রি হচ্ছে না

  • প্রকাশিত : শনিবার, ৪ মার্চ, ২০২৩
  • ২০০ বার দেখা হয়েছে



অনলাইন ডেস্ক নিউজ ::
২০ বছর পরে নড়াইলে ছাত্রলীগের কমিটি গঠন
খুলনার ব্যবসায়ী সিন্ডিকেটের রোসানলে সাধারণ ভোক্তারা। নির্ধারিত দামে মিলছে না তেল চিনি। মুরগি ও সবজির দাম ধরাছোঁয়ার বাইরে।

ভোক্তারা অভিযোগ করে জানিয়েছে সরকারের নির্ধারিত দামের চেয়ে খোলা বাজারে কেজি বা লিটারে ৫ টাকা বেশি দিয়ে কিনতে হচ্ছে তেল চিনিসহ অন্যান্য পণ্য।

তবে গত দুই সপ্তাহ ধরে এই দামের কোন পরিবর্তন নেই বলে জানান দোকানীরা।
আজ নগরীর কয়েকটি এলাকার বাজার ঘুরে দেখা যায় টিসিবির মূল্যর তালিকার ১ লিটার বোতল জাত সয়াবিন তেলের মূল্য ১৮৫ টাকা হলেও খোলা বাজারে তা বিক্রি হচ্ছে ১৯০ টাকা চিনির মূল্য ১১০ টাকা থেকে ১২০ টাকা নির্ধারণ করা থাকলে তা বিক্রি হচ্ছে ১১৫ টাকা থেকে ১৩০ টাকা দরে।

এছাড়া চিকণ দানার লবণের দাম গত এক মাসের ব্যবধানে প্যাকেটে বেড়েছে ৪ টাকা। তাছাড়া তেল লবণ চিনি ছাড়াও অনেক পণ্য বিক্রির ক্ষেত্রেও মানা হচ্ছে না সরকার নির্ধারিত দাম।

দোকান গুলোয় টানানো নাই কোন মূল্য তালিকা। এ বিষয়ে দোকানিদের কাছে জিজ্ঞাসা করলে কোন উত্তর দিতে পারেনি তারা।
এদিকে রমজান মাসকে সামনে রেখে বাড়তে শুরু করেছে বুট ও ছোলা জাতীয় পণ্যের দাম সপ্তাহের ব্যবধানে দুই থেকে চার টাকা বৃদ্ধি পেয়েছে এসব পণ্যের দাম।

ছোলা খোসাসহ নব্বই খোসা ছাড়া ১০০ এছাড়া এঙ্কর ডাল ৫ টাকা বেড়ে ৭৫ টাকা কোথাও ৮০ টাকা বিক্রি হচ্ছে খেসারি ডাল ৮৫ টাকা মুগ ডাল ১৫০ টাকা যায় এক মাস আগে ছিল ১৩৫ টাকা বেসন ৬৫ থেকে ৭০ টাকা বিক্রি হচ্ছে। মাঝখানে বাজার স্থির থাকার পর আবারও মাছের দাম বাড়তে শুরু করেছে।
যে কোন মাছ ১০ থেকে ২০ টাকা করে বাড়ছে কেজি প্রতি।

বাজার ঘুরে দেখা যায় কেজিপ্রতি কই ২৬০ টাকা সিলভার কার ১২০ টাকা ইলিশ ছোট ৫০০ টাকা থেকে ৫৫০ টাকা পাঙ্গাস ১৪০ টাকা মাগুর ১৪০ টাকা তেলাপিয়া ছোট ১৪০ টাকা থেকে ১৬০ টাকা কারফু কার্প ২০০ কাতল রুই ২৮০ বোয়াল ৭০০ টাকা ছুটির দিনে মুরগির দোকানগুলোতে ভিড় থাকলেও দাম ছিল আগের মত প্রতি কেজি ব্রয়লার সাদা ২৩০ টাকা লাল ২৮০ ও পাকিস্তানি কক ৩৫০ টাকা
করে বিক্রি হচ্ছে।

দুই একটি ছাড়া সবজির বাজারে এই সপ্তাহে তেমন পরিবর্তন আসেনি বাজারে কেজিপ্রতি বেগুন ৬০ টাকা করলা ৮০ টাকা সিম ৪০ থেকে ৬০ টাকা গাজর ৪০ টমেটো ত্রিশ মিষ্টি কুমড়া ৪০ টাকা ঢেঁড়শ ৮০ টাকা কচুর লতি ৮০ টাকা শালগম ৩০ টাকা চিচিঙ্গা ৬০ টাকা মরিচ ১২০ টাকা লাউ পিস ৪০ থেকে ৬০ টাকা লেবুর হালি ত্রিশ টাকা করে বিক্রি হচ্ছে।

এক্ষেত্রে ভোক্তাদের অভিযোগের কোন অন্ত নাই তারা বলছে এইভাবে যদি প্রতিনিয়ত দ্রব্যমূল্য উর্ধ্বগতি হতে থাকে তাহলে আমাদের মতো নিন্ম মধ্যবিত্ত আয়ের মানুষেরা না খেয়ে মরতে হবে।

ভোক্তারা আরো বলেন আমাদের আয় রোজগার যা ছিল তাই আছে তার থেকে এক কানা করিও বাড়েনি অথচ প্রতি মাসে ৫-৭ হাজার টাকা খরচ বেড়েছে এক্ষেত্রে আমাদের সামাল দিতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।

এরপর আবার সামনে রমজান মাস আসছে এক্ষেত্রে খরচের আরও দ্বিগুণ বাড়তি একটা চাপ রয়েছে। সামনে রোজা শেষে ঈদের একটা উৎসব আমেজের ব্যাপারে রয়েছে সেক্ষেত্রে ছেলে মেয়ে ও পরিবার-পরিজনের সদস্যদের পোষাকাদী দেওয়ার একটা প্রথা থাকলেও সম্ভবত এবার আমরা সেটা দেয়ার সম্ভব হবে বলে মনে হচ্ছে না।

এক্ষেত্রে বাজার নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে যদি সরকার তদারকি ও মনিটরিং না করে তাহলে দেশে দুর্ভিক্ষ লাগার সম্ভাবনা।

শেয়ার..

আরো সংবাদ পড়ুন...
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | আলোর দেশ ২৪ | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Developed By Radwan Ahmed