1. mumin.2780@gmail.com : admin : Muminul Islam
  2. Amenulislam41@gmail.com : Amenul :
  3. smking63568@gmail.com : S.M Alamgir Hossain : S.M Alamgir Hossain
গোলাপগঞ্জে সুরমা নদীর পাড়ে নৌকা ভিড়েনা - আলোরদেশ২৪
সংবাদ শিরোনাম :
জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ও মসজিদে দোয়ার আয়োজন করলেন মানবিক পুলিশ সিদ্দিকুর কমলগঞ্জে জাতীয় সমাজসেবা দিবস পালিত কমলগঞ্জে তীব্র শীতে গরম কাপড়ের দোকানে বাড়ছে ভিড় কমলগঞ্জ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কে বিদায়ী সংবর্ধনা ও ক্রেস্ট প্রদান কমলগঞ্জ দাখিল মাদ্রাসার ফলাফল প্রকাশ ও পুরস্কার বিতরণ কমলগঞ্জ প্রেসক্লাবের উদ্যোগে শীতবস্ত্র বিতরণ মৌলভীবাজারে অশ্লীলতা দমন কমিটি অদক এর ১২ দফা কর্মসূচী ঘোষণা কমলগঞ্জে সাবেক চেয়ারম্যান আব্দুল হান্নান গ্রেফতার, আসামীকে ছিনতাই করে নেওয়ার চেষ্টাকালে আটক ১ শতবর্ষ পূর্তি উদযাপন করলেন দি ভানুবিল মাঝেরগাঁও ড্রামা পার্টি কমলগঞ্জে জনবান্ধব ইউএনও জয়নাল আবেদীনের শেষ কর্মদিবসে কাঁদলেন ও কাঁদালেন

গোলাপগঞ্জে সুরমা নদীর পাড়ে নৌকা ভিড়েনা

  • প্রকাশিত : বুধবার, ৩ মার্চ, ২০২১
  • ৮৭৪ বার দেখা হয়েছে

রাসেল আহমদ (গোলাপগঞ্জ সিলেট) প্রতিনিধি।।
আজ তার যৌবন হারিয়ে অনেকটা মরা নদীতে পরিণত হয়েছে। বিভিন্ন স্থানে নদীর তল দেশে পলি জমে ভরাট হয়ে যাওয়ায় শুষ্ক মৌসুমে পানির স্তর এমন নিচে নেমে যায় যেখানে এপার থেকে ওপার যেতে নৌকার প্রয়োজন হয় না। কোথাও আবার পানি শূন্যতার কারণে উপরিভাগে জমিতে সেচ কার্যক্রমে বিঘ্নতা সৃষ্টি হচ্ছে।

সুরমা নদীর এমন অবস্থায় নদীপারের মানুষের মধ্যে শোনা যাচ্ছে নানা কথা। অনেকের বক্তব্য প্রতি বছরই পলিতে নদী ভরে যাচ্ছে। এভাবে পলি জমে নদী ভরাট হতে থাকলে দেশের অতিগুরুত্বপূর্ণ এ নদীটি তার অবস্থান হারিয়ে ফেলতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে।

সুরমা নদী ভারত থেকে নেমে সিলেটের উপর দিয়ে প্রবাহিত হয়ে মেঘনা নদীর সঙ্গে মিলিত হয়েছে। এক সময়ে সুরমা নদীকে কেন্দ্র করে নদী পাড়ের বিভিন্ন স্থানে গড়ে উঠেছে হাট বাজার ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠান।

সিলেট নগরী, গোলাপগঞ্জসহ অনেক বাণিজ্যকেন্দ্রই সুরমা নদীর তীর ঘেষে গড়ে উঠেছে। সুরমা বর্তমানে অনেকটা মরা নদীতে পরিণত হয়েছে। বিশেষ করে জকিগঞ্জ, বিয়ানীবাজার, কানাইঘাট ও গোলাপগঞ্জ অংশে এ নদীর অবস্থা খুবই করুণ। শুষ্ক মৌসুমে ওইসব উপজেলার বিভিন্ন স্থানে পানির স্তর এতই নিচে নেমে যায় যে, এখানে নৌকা চলাচল করতে পারে না। গোলাপগঞ্জ উপজেলার অন্যতম খেয়াঘাট হচ্ছে ফুলবাড়ী বৈটিকর-দক্ষিণবাঘা খেয়াঘাট। প্রতিদিন এই ঘাট দিয়ে হাজারও মানুষ নদী পাড়ি দিয়ে থাকেন।

বিগত কয়েক বছর ধরে শুষ্ক মৌসুমে এ ঘাট দিয়ে পারাপারে নৌকার প্রয়োজন হয় না। পলি আর বালু জমে নদীর নিম্নভাগ ভরে যাওয়ায় নৌকা চলাচল করতে পারছে না। ফলে মাটি দিয়ে বাঁধ তৈরি করে বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করা হয়েছে চলাচলের জন্য। নদীর মধ্যেভাগে জমে আছে পলির আস্তরণ, এখানে গজিয়ে উঠছে বিভিন্ন ধরনের ঘাস ও শীতকালিন উদ্ভিদ। নদীর এমন অবস্থায় হতাশা দেখা দিয়েছে নদী পাড়ের মানুষের মধ্যে।

এদিকে গোলাপগঞ্জ উপজেলার সদর ইউনিয়নের ৩নং ওয়ার্ডের ইউপি সদস্য জালাল আহমদ প্রতিবেদককে জানান তাদের এলাকার পাশে সুরমা নদীর পানি একেবারে নিচে নেমে যাওয়ায় সেচ সুবিধায় মারাত্মক বিঘœ সৃষ্টি হয়েছে। ফলে পাম্প দ্বারা পানি উঠানো যাচ্ছে না। নদীর স্বাভাবিক গতি ফিরিয়ে আনতে নদী পারের লোকজন সহ সর্বস্তরের মানুষ সরকারের প্রতি জোরালো দাবি জানিয়েছেন।

শেয়ার..

আরো সংবাদ পড়ুন...
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | আলোর দেশ ২৪ | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Developed By Radwan Ahmed