1. mumin.2780@gmail.com : admin : Muminul Islam
  2. Amenulislam41@gmail.com : Amenul :
  3. smking63568@gmail.com : S.M Alamgir Hossain : S.M Alamgir Hossain
কালবৈশাখী ঝড়ে তচনচ হয়ে যায় আবু বক্করের ঘর - আলোরদেশ২৪
সংবাদ শিরোনাম :
কমলগঞ্জে চাঞ্চল্যকর ক্লু-লেস হত্যা মামলার রহস্য উদঘাটন ও ঘাতকদের আটক  কমলগঞ্জে মহান আল্লাহ ও হযরত মুহাম্মদ (সা:)কে নিয়ে কটুক্তির প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল কমলগঞ্জে ধর্ষণের চেষ্টাকালে চিৎকার করায় দায়ের কূপে কিশোরীকে হত্যা কমলগঞ্জে ললিতকলা একাডেমিতে বিজয় দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন কমলগঞ্জে মহান শহীদ দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস উদযাপন শিমুলের সৌন্দর্যে সেজেছে প্রকৃতি কমলগঞ্জে ৭ দিনের ব্যাপী ভাষার প্রশিক্ষণের উদ্বোধন কমলগঞ্জে মা সমাবেশ ও বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত কমলগঞ্জে ইট ভাটায় জরিমানা ও কাঁচা ইট বিনষ্ট কমলগঞ্জে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন বন্ধের দাবিতে মানববন্ধন ও প্রতিবাদ সভা

কালবৈশাখী ঝড়ে তচনচ হয়ে যায় আবু বক্করের ঘর

  • প্রকাশিত : সোমবার, ১ এপ্রিল, ২০২৪
  • ১৩৯ বার দেখা হয়েছে

অনলাইন ডেস্ক নিউজ ::

কমলগঞ্জে বিশ্ব বন্যপ্রাণী দিবস ২০২৪ পালিত 

মোহাম্মদ নূর ভয়াবহ কালবৈশাখী ঝড়ে তচনচ করে দিল সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার নতুন হাছন নগরের মৃত আব্দুর রশিদের ছেলে দিনমজুর মো: আবু বক্করের ঘর। রবিবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে ঝড়ো হাওয়ার সঙ্গে শুরু হয় বজ্রপাতও। কিছু সময় পর শুরু হয় বৃষ্টি। সঙ্গে পড়তে থাকে শিলাও। ১০-১৫ মিনিট স্থায়ী ছিল শিলাবৃষ্টি। আর এতেই ব্যাপক ক্ষতির মুখোমুখি হয়েছে সিলেট ও সুনামগঞ্জবাসী।

সম্প্রতি ঘুর্ণিঝড়ের এই তান্ডবে মুহূর্তেই মাঝে যেনো লন্ডভন্ড হয়ে যায় দিনমজুর আবু বক্করের ঘর। দুই সন্তান ও স্ত্রী নিয়ে ছোট একটি টিনের ঘরের বসত করেন ঐ দিনমজুর । হঠাৎ করে ঘূর্ণিঝড় শুরু হওয়ায় মুহূর্তের মাঝে টিনের চাল উড়িয়ে নিয়ে যায় সেই সাথে শিলা বৃষ্টিও হচ্ছিল কি করবে ভেবে উঠার আগেই একসময় পাশের বেরা ভেঙ্গে উপরে পড়ে যায়, পরে তাদের চিৎকার চেঁচামি কান্নার আওয়াজ শুনে পাশের ঘরের লোকেরা তাদের কোনরকম উদ্ধার করে নিরাপদ জায়গায় রাখেন।

এব্যাপারে দিনমজুর আবু বক্কর বলেন, আমার অনেক কষ্টের গড়া এই ছোট টিনের ঘর। আমি একজন রং মিস্ত্রি দিন আনি দিন খাই। অনেক সময় আমার চুলায় আগুনও জ্বলে না । আমার মেয়ে একজন সরকারি এসএসি বালিকার অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী আর ছেলেটি এইচ এম পি হাই স্কুলের এবার ক্লাস সিক্সে পড়ে। অনেক কষ্টে তাদের লেখাপড়া খরচও আমাদের তিন বেলার খাবার জোগাড় করতে হয়। রাতে এই ভয়াবহ ঝড় তুফানে আমার সবকিছু কেড়ে নিয়েছে।

আমার বাচ্চাদের পড়ার বইসহ ঘরের জিনিস সব শেষ। এখন থাকার আমার কোন উপায় দেখছি না, এই মুহূর্তে কি করবো কি খাব খুবই দুশ্চিন্তায় রয়েছি। বাচ্চাদের মুখে দিকে তাকালে আমার বুক ফেটে যায়। আপাতত অন্যের ঘরে আশ্রয় নিচ্ছি আমার বসতভিটা একদম পরিষ্কার হয়ে গেছে , তেরপাল টাঙ্গিয়ে থাকবো সেই অর্থও আমার কাছে নেই। এই মুহূর্তে সেহরি খাওয়ার মতই আমার কোনো ক্ষমতা নাই। আবার সামনে ঈদ বর্তমানে মরণ ছাড়া যেন আমার আর কোন উপায় নেই ।

তাই স্থানীয় প্রশাসন সহ সুনামগঞ্জ জেলার সকল জনপ্রতিনিধিদের আছে আমি মিনতি ভাবে সুদৃষ্টি কামনা করছি আপনাদের মানবতার হাত বাড়িয়ে দিয়ে আমাকে একটু সহযোগিতা করুন।

শেয়ার..

আরো সংবাদ পড়ুন...
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | আলোর দেশ ২৪ | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Developed By Radwan Ahmed