1. mumin.2780@gmail.com : admin : Muminul Islam
  2. Amenulislam41@gmail.com : Amenul :
  3. smking63568@gmail.com : S.M Alamgir Hossain : S.M Alamgir Hossain
কমলগঞ্জে চলছে কুম্ভ মেলা - আলোরদেশ২৪
সংবাদ শিরোনাম :
কমলগঞ্জে ট্রাক্টর উল্টে ইট চাপায় চা শ্রমিক নিহত, আহত-২ কমলগঞ্জে ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠীর মাঝে ষাড় গরু বিতরণ ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির দ্বিতীয় উঠান বৈঠক কমলগঞ্জে কৃষকের ঘর সহ সবজি বাগান আগুনে পুড়ে ছাই; ৫ লক্ষাধিক টাকার ক্ষয়ক্ষতি কমলগঞ্জে কর্ণেল সালেহ (অবঃ) আয়োজনে ঈদ পুনর্মিলনী ও মতবিনিময় সভা বর্ণিল আয়োজনে বাংলা বর্ষবরণ কমলগঞ্জে মবশ্বির আলী চৌধুরী বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে কমলগঞ্জ শমশেরনগর হাসপাতালে স্কুল শিক্ষার্থীদের ফার্স্ট এইড ও স্বাস্থ্য সচেতনতা প্রশিক্ষণ ইসলামপুর ইউনিয়ন বিএনপির উঠান বৈঠক কমলগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে বসতঘর পুড়ে ছাই, ২০ লক্ষ টাকার ক্ষতি লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানে অজগর সাপ অবমুক্ত করা হয়

কমলগঞ্জে চলছে কুম্ভ মেলা

  • প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ৬৬৬ বার দেখা হয়েছে

কমলগঞ্জ প্রতিনিধি।।

কমলগঞ্জ পৌরসভায় বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত আত্মজীবনী গ্রন্থ ও খেলাধূলা সামগ্রী বিতরণ

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউপির তিলকপুর গ্রামে ‘বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে গ্রামবাসীর সহযোগিতায় ৩দিন ব্যাপী শুরু হয়  “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন । গত ১৬ই ফেব্রুয়ারী এ মেলা শুরু হয়েছে এবং সমাপ্ত হবে ১৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার।কুম্ভ অর্থ কলস (অমৃতের কলস) আর মেলা অর্থ মেল (একত্র) অর্থাৎ অমৃতের কলস হতে অমৃত গ্রহণের জন্য ভক্তবৃন্দের একত্র হওয়ার নামই “কুম্ভমেলা”। হিন্দু ধর্মে ‘কুম্ভমেলা’ চারটি স্থানের কথা উল্লেখ আছে- হরিদ্বার, উজ্জ্বয়িনী, প্রয়াগ ও নাসিকা। 

উল্লেখ্য যে, ভারতের প্রয়াগ নামক স্থানের এক কুম্ভমেলায় ১৬ কোটি ভক্ত একত্রিত হয়েছিল যা টঘঊঝঈঙ সংস্থা স্বীকৃতি প্রদান করেন। বিগত ১০০ বছর পূর্বে কমলগঞ্জের তিলকপুর গ্রামে “কুম্ভমেলা” হিন্দু ধর্মের সাধু, সন্ন্যাসী ও ভক্তদের মাঝে আত্মার শুদ্ধি এবং পরম আত্মার অমৃতবাণী গ্রহণের এক মাধ্যম ছিল, যার ব্যাপ্তী ছিল সাত দিন। ১৯২০ইং সালে প্রয়াত যোগেশ্বর শর্মার বাবা (‘জামাই ঠাকুর’ নামে পরিচিত) তিলকপুর, শ্রীশ্রী গোপীনাথ মন্দির সংলগ্ন স্থানে প্রতীকী কুম্ভ বানিয়ে বাংলাদেশের মণিপুরি সমাজে প্রথম “কুম্ভমেলা” র প্রবর্তন করেন। যা পরবর্তী সেই সময়ে হিন্দুদের ধর্মীয় তীর্থ স্থানে রূপ নেয়। 

১৯২০-১৯৬৫ সাল পর্যন্ত একটানা চলার পর বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক কারণে তা আর উদযাপন করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে আবারো সেই একই স্থানে “কুম্ভমেলা” পূণঃ উদযাপন করা হচ্ছে। তিন দিন ব্যাপী এই কুম্ভমেলা’য় ধর্মীয় সভা, লীলা কীর্তন, মণিপুরিদের ঐতিহ্য পালা কীর্তন ও হলি প্রতিযোগিতা, যজ্ঞ, মহাপ্রসাদ ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখার সভাপতি সঞ্জু কুমার সিংহ জানান, তিলকপুর গ্রামবাসীর সহযোগিতায় বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য্যরে মধ্য দিয়ে ৩দিন ব্যাপী “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন করা হচ্ছে।

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউপির তিলকপুর গ্রামে ‘বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে গ্রামবাসীর সহযোগিতায় ৩দিন ব্যাপী শুরু হয়  “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন । গত ১৬ই ফেব্রুয়ারী এ মেলা শুরু হয়েছে এবং সমাপ্ত হবে ১৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার।কুম্ভ অর্থ কলস (অমৃতের কলস) আর মেলা অর্থ মেল (একত্র) অর্থাৎ অমৃতের কলস হতে অমৃত গ্রহণের জন্য ভক্তবৃন্দের একত্র হওয়ার নামই “কুম্ভমেলা”। হিন্দু ধর্মে ‘কুম্ভমেলা’ চারটি স্থানের কথা উল্লেখ আছে- হরিদ্বার, উজ্জ্বয়িনী, প্রয়াগ ও নাসিকা। 

উল্লেখ্য যে, ভারতের প্রয়াগ নামক স্থানের এক কুম্ভমেলায় ১৬ কোটি ভক্ত একত্রিত হয়েছিল যা টঘঊঝঈঙ সংস্থা স্বীকৃতি প্রদান করেন। বিগত ১০০ বছর পূর্বে কমলগঞ্জের তিলকপুর গ্রামে “কুম্ভমেলা” হিন্দু ধর্মের সাধু, সন্ন্যাসী ও ভক্তদের মাঝে আত্মার শুদ্ধি এবং পরম আত্মার অমৃতবাণী গ্রহণের এক মাধ্যম ছিল, যার ব্যাপ্তী ছিল সাত দিন। ১৯২০ইং সালে প্রয়াত যোগেশ্বর শর্মার বাবা (‘জামাই ঠাকুর’ নামে পরিচিত) তিলকপুর, শ্রীশ্রী গোপীনাথ মন্দির সংলগ্ন স্থানে প্রতীকী কুম্ভ বানিয়ে বাংলাদেশের মণিপুরি সমাজে প্রথম “কুম্ভমেলা” র প্রবর্তন করেন। যা পরবর্তী সেই সময়ে হিন্দুদের ধর্মীয় তীর্থ স্থানে রূপ নেয়। 

১৯২০-১৯৬৫ সাল পর্যন্ত একটানা চলার পর বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক কারণে তা আর উদযাপন করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে আবারো সেই একই স্থানে “কুম্ভমেলা” পূণঃ উদযাপন করা হচ্ছে। তিন দিন ব্যাপী এই কুম্ভমেলা’য় ধর্মীয় সভা, লীলা কীর্তন, মণিপুরিদের ঐতিহ্য পালা কীর্তন ও হলি প্রতিযোগিতা, যজ্ঞ, মহাপ্রসাদ ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখার সভাপতি সঞ্জু কুমার সিংহ জানান, তিলকপুর গ্রামবাসীর সহযোগিতায় বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য্যরে মধ্য দিয়ে ৩দিন ব্যাপী “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন করা হচ্ছে।

কমলগঞ্জ প্রতিনিধি।।

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউপির তিলকপুর গ্রামে ‘বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে গ্রামবাসীর সহযোগিতায় ৩দিন ব্যাপী শুরু হয়  “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন । গত ১৬ই ফেব্রুয়ারী এ মেলা শুরু হয়েছে এবং সমাপ্ত হবে ১৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার।কুম্ভ অর্থ কলস (অমৃতের কলস) আর মেলা অর্থ মেল (একত্র) অর্থাৎ অমৃতের কলস হতে অমৃত গ্রহণের জন্য ভক্তবৃন্দের একত্র হওয়ার নামই “কুম্ভমেলা”। হিন্দু ধর্মে ‘

মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলার আদমপুর ইউপির তিলকপুর গ্রামে ‘বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে গ্রামবাসীর সহযোগিতায় ৩দিন ব্যাপী শুরু হয়  “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন । গত ১৬ই ফেব্রুয়ারী এ মেলা শুরু হয়েছে এবং সমাপ্ত হবে ১৮ই ফেব্রুয়ারী শুক্রবার।কুম্ভ অর্থ কলস (অমৃতের কলস) আর মেলা অর্থ মেল (একত্র) অর্থাৎ অমৃতের কলস হতে অমৃত গ্রহণের জন্য ভক্তবৃন্দের একত্র হওয়ার নামই “কুম্ভমেলা”। হিন্দু ধর্মে ‘কুম্ভমেলা’ চারটি স্থানের কথা উল্লেখ আছে- হরিদ্বার, উজ্জ্বয়িনী, প্রয়াগ ও নাসিকা। 

উল্লেখ্য যে, ভারতের প্রয়াগ নামক স্থানের এক কুম্ভমেলায় ১৬ কোটি ভক্ত একত্রিত হয়েছিল যা টঘঊঝঈঙ সংস্থা স্বীকৃতি প্রদান করেন। বিগত ১০০ বছর পূর্বে কমলগঞ্জের তিলকপুর গ্রামে “কুম্ভমেলা” হিন্দু ধর্মের সাধু, সন্ন্যাসী ও ভক্তদের মাঝে আত্মার শুদ্ধি এবং পরম আত্মার অমৃতবাণী গ্রহণের এক মাধ্যম ছিল, যার ব্যাপ্তী ছিল সাত দিন। ১৯২০ইং সালে প্রয়াত যোগেশ্বর শর্মার বাবা (‘জামাই ঠাকুর’ নামে পরিচিত) তিলকপুর, শ্রীশ্রী গোপীনাথ মন্দির সংলগ্ন স্থানে প্রতীকী কুম্ভ বানিয়ে বাংলাদেশের মণিপুরি সমাজে প্রথম “কুম্ভমেলা” র প্রবর্তন করেন। যা পরবর্তী সেই সময়ে হিন্দুদের ধর্মীয় তীর্থ স্থানে রূপ নেয়। 

১৯২০-১৯৬৫ সাল পর্যন্ত একটানা চলার পর বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক কারণে তা আর উদযাপন করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে আবারো সেই একই স্থানে “কুম্ভমেলা” পূণঃ উদযাপন করা হচ্ছে। তিন দিন ব্যাপী এই কুম্ভমেলা’য় ধর্মীয় সভা, লীলা কীর্তন, মণিপুরিদের ঐতিহ্য পালা কীর্তন ও হলি প্রতিযোগিতা, যজ্ঞ, মহাপ্রসাদ ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখার সভাপতি সঞ্জু কুমার সিংহ জানান, তিলকপুর গ্রামবাসীর সহযোগিতায় বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য্যরে মধ্য দিয়ে ৩দিন ব্যাপী “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন করা হচ্ছে।

‘ চারটি স্থানের কথা উল্লেখ আছে- হরিদ্বার, উজ্জ্বয়িনী, প্রয়াগ ও নাসিকা। 

উল্লেখ্য যে, ভারতের প্রয়াগ নামক স্থানের এক কুম্ভমেলায় ১৬ কোটি ভক্ত একত্রিত হয়েছিল যা টঘঊঝঈঙ সংস্থা স্বীকৃতি প্রদান করেন। বিগত ১০০ বছর পূর্বে কমলগঞ্জের তিলকপুর গ্রামে “কুম্ভমেলা” হিন্দু ধর্মের সাধু, সন্ন্যাসী ও ভক্তদের মাঝে আত্মার শুদ্ধি এবং পরম আত্মার অমৃতবাণী গ্রহণের এক মাধ্যম ছিল, যার ব্যাপ্তী ছিল সাত দিন। ১৯২০ইং সালে প্রয়াত যোগেশ্বর শর্মার বাবা (‘জামাই ঠাকুর’ নামে পরিচিত) তিলকপুর, শ্রীশ্রী গোপীনাথ মন্দির সংলগ্ন স্থানে প্রতীকী কুম্ভ বানিয়ে বাংলাদেশের মণিপুরি সমাজে প্রথম “কুম্ভমেলা” র প্রবর্তন করেন। যা পরবর্তী সেই সময়ে হিন্দুদের ধর্মীয় তীর্থ স্থানে রূপ নেয়। 

১৯২০-১৯৬৫ সাল পর্যন্ত একটানা চলার পর বিভিন্ন পারিপার্শ্বিক কারণে তা আর উদযাপন করা সম্ভব হয়নি। বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখা’র উদ্যোগে আবারো সেই একই স্থানে “কুম্ভমেলা” পূণঃ উদযাপন করা হচ্ছে। তিন দিন ব্যাপী এই কুম্ভমেলা’য় ধর্মীয় সভা, লীলা কীর্তন, মণিপুরিদের ঐতিহ্য পালা কীর্তন ও হলি প্রতিযোগিতা, যজ্ঞ, মহাপ্রসাদ ছাড়াও বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।

বাংলাদেশ মণিপুরি যুবকল্যাণ সমিতি, তিলকপুর শাখার সভাপতি সঞ্জু কুমার সিংহ জানান, তিলকপুর গ্রামবাসীর সহযোগিতায় বিপুল উৎসাহ উদ্দীপনা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্য্যরে মধ্য দিয়ে ৩দিন ব্যাপী “শতবর্ষ কুম্ভমেলা” উদযাপন করা হচ্ছে।

শেয়ার..

আরো সংবাদ পড়ুন...
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | আলোর দেশ ২৪ | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Developed By Radwan Ahmed