1. mumin.2780@gmail.com : admin : Muminul Islam
  2. Amenulislam41@gmail.com : Amenul :
  3. smking63568@gmail.com : S.M Alamgir Hossain : S.M Alamgir Hossain
আজ ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস - আলোরদেশ২৪
সংবাদ শিরোনাম :
আগামীর বাংলাদেশ তরুণদের হাতে তুলে দেব বললেন ডা. শফিকুর রহমান কমলগঞ্জে শীতার্তদের পাশে মানবিক পুলিশ ছিদ্দিকুর   কমলগঞ্জে নামাজরত অবস্থায় মুসল্লির মৃত্যু! অতি বিপন্ন প্রজাতির ৬টি হলুদ কচ্ছপ ট্রান্সমিটার সংযুক্ত করে লাউয়াছড়া বনে অবমুক্ত চাতলাপুর স্থল শুল্ক স্টেশন দিয়ে আমদানি রপ্তানি শুরু কমলগঞ্জে ৩ দিনব্যাপী কৃষি প্রযুক্তি মেলার উদ্বোধন কমলগঞ্জে মহান বিজয় দিবসে কুচকাওয়াজ ও বার্ষিক  ক্রীড়া প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত জেল থেকে মুক্তির পর জেলগেট থেকে গ্রেপ্তার ইউপি চেয়ারম্যান বদরুল কমলগঞ্জে যথাযোগ্য মর্যাদায় ৫৩ তম মহান বিজয় দিবস উদযাপন কমলগঞ্জে লাউয়াছড়ায় বনে বগি রেখেই চলে গেলো ট্রেন

আজ ১৪ই ডিসেম্বর শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস

  • প্রকাশিত : সোমবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২০
  • ৭৪৪ বার দেখা হয়েছে

আলোরদেশ ডেস্ক।।

১৯৭১ইং সালের আমাদের মহান মক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে ১৪ই ডিসেম্বর এক কালোঅধ্যায়। এই দিনে পাকিস্তানী হানাদার বাহিনী ও তাদের এদেশীয় দোসর রাজাকার, আল-বদর, আল-শামস বাহিনীর প্রত্যক্ষ সহযোহিতায় বাঙালি জাগরণের এদেশের সূর্য -সন্তান বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে ।

১৯৭১ এর ডিসেম্বর মাসে স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে পাকিস্তান বাহিনী যখন বুঝতে শুরু করে যে তাদের পক্ষে যুদ্ধে জেতা আর কোনো ভাবেই সম্ভব নয়, তখন তারা বাঙালি জাতিকে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে দূর্বল এবং পঙ্গু করে দেয়ার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকে।

সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ ডিসেম্বর রাতে পাকিস্তানী বাহিনী তাদের দেশীয় দোসরদের সঙ্গে নিয়ে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নিজ নিজ বাড়ি হতে তুলে নিয়ে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করে। এই পরিকল্পিত হত্যাকান্ডের ঘটনাটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। তাই প্রতিটি বাঙালি ১৪ ডিসেম্বরকে পরম শ্রদ্ধা ও ভালোবাসায় শহীদ দিবস হিসেবে স্মরণ করে থাকে।

শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, বাঙালি জাতির জীবনে একটি অত্যন্ত শোকাবহ দিন। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ঊষালগ্নে দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তান, যারা জাতির যে কোন বিপর্যয়ে অগ্রনী ভূমিকা পালন করে জাতিকে আলোর পথ দেখিয়েছিলেন সেসব মেধাবী ধীমান ব্যক্তিবর্গ শেষ পর্যন্ত পাকি হানাদার বাহিনী ও তাদেরে এদেশীয় দোসরদের প্রধান লক্ষ্যে পরিণত হন। বাংলাদেশের ভাষা ও স্বাধীকারের আন্দোলনের নেতৃত্বে থাকতেন বুদ্ধিজীবীরা।

তারা সামাজিক ও সাংস্কৃতিকভাবে বাঙালিদের বাঙালি জাতীয়তাবোধে উদ্বুদ্ধ করতেন। তাদের এই আন্দোলনের ফলেই জনগণ ধীরে ধীরে নিজেদের দাবি ও অধিকার সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠতে থাকে যা পরবর্তীতে তাদের রাজনৈতিক আন্দোলনের দিকে ধাবিত করে। তাই যুদ্ধের শুরু থেকেই পাকিস্তানী বাহিনী বাছাই করে করে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করতে থাকে।

এছাড়া যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে যখন পাকিস্তানের পরাজয় যখন শুধু সময়ের ব্যাপার তখন বাঙালি জাতি যেন শিক্ষা, সাংস্কৃতিক ও সামাজিকভাবে দূর্বল হয়ে পড়ে তাই তারা বাঙালি জাতিকে মেধাশূন্য করে দেবার লক্ষ্যে তালিকা তৈরি করে বুদ্ধিজীবীদের হত্যা করে। এদেশকে মেধাশূন্য করে পঙ্গু করে দেয়ার জন্য তারা দেশের মেধাবী সন্তান বুদ্ধিজীবীদের নীলনকশা প্রণয়ন ও বাস্তাবায়ন করে

শেয়ার..

আরো সংবাদ পড়ুন...
© ২০২৩ সর্বস্বত্ব সংরক্ষিত | আলোর দেশ ২৪ | এই ওয়েবসাইটের কোনো লেখা, ছবি, ভিডিও অনুমতি ছাড়া ব্যবহার বেআইনি
Developed By Radwan Ahmed